আব্দুস সামাদ সাহেবের অফিসের বস্ হলেন ইব্রাহীম সাহেব। সেই দিন এক মিটিং এর ফাঁকে তিনি বললেন, “আমরা ভাই আসলেই মুসলমান হিসেবে অনেক বোকা। আল্লাহপাক আমাদেরকে কোরআন দিয়েছেন বুঝে পড়ার জন্য,
বিনয় এবং ইসলাম
মানুষ সামাজিক জীব। সমাজ ছাড়া মানুষ অচল। সমাজে চলার তাগিদেই মানুষকে বিভিন্ন লেনদেন এবং পারস্পরিক আদান–প্রদান করতে হয় এবং এই আদান–প্রদান বা লেনদেনের ক্ষেত্রেই মানবিক চরিত্রের বহির্প্রকাশ ঘটে। মানব চরিত্রের
একটি ছোট গল্প (গল্পের চরিত্র কাল্পনিক)
আব্দুস সামাদ সাহেব ঢাকার পরীবাগ এলাকায় বসবাস করেন। অত্যন্ত সাদাসিধে একজন মানুষ। খুবই সৎ। নিজেকে কোন রকম ঝামেলায় জড়াতে চান না। এবং আল্লাহর রহমতে ঝামেলাতেও পড়েন না। তার দুই ছেলে।
রাতের পর ভোরের শুরু: তৃতীয় কিস্তি
(পূর্ব প্রকাশের পর)মসজিদে মুসল্লীদের সমাগম হলে বেলাল (রাঃ) রাসুল (সাঃ) এর হুজরার সামনে গিয়ে বললেন, “সালাতের সময় হয়েছে, ইয়া রাসুলুল্লাহ।” রাসুলুল্লাহ (সাঃ) তখন নামায আদায়ের উদ্দেশ্যে হুজরা থেকে বের হলেন।
রাসুল পাক (সাঃ) এর শারীরিক বর্ণনাঃ
রাসুল (সাঃ) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের সময় পথিমধ্যে একটি তাবুর সামনে থামলেন। তাবুর সামনে একজন বৃদ্ধা বসা ছিলেন। তার নাম ছিল উম্মে মা’বাদ। উম্মে মা’বাদ এমন একজন মহিলা ছিলেন যিনি
বৃষ্টির যত আমল
বৃষ্টিআল্লাহ তাআলার অনেক বড়নেয়ামত। বৃষ্টিরমাধ্যমে তিনি উদ্ভিদ গজান। বৃষ্টিনা হলে ফসল ফলানোসম্ভবপর হয় না।বৃষ্টির পানিতে সিঞ্চিত হয়েযে তরু–লতা, গাছ–পালা, শস্য, ফলমূলজন্মে সেটাই মানুষ ওপশুপাখির জীবন ধারনের প্রধানউপকরণ। বৃষ্টিরমাধ্যমে এ ধরার
হযরত আবু বকর (রাঃ) সম্পর্কে কিছু তথ্য
১। মহানবী (সাঃ)বলেছেন, “আমার পর যদি কাউকে অনুসরণ করতে চাও তাহলে আবু বকর ও উমরকে কর।” ২। তিনি ছিলেন প্রথম স্বাধীন এবং প্রাপ্তবয়স্ক ইসলাম কবুলকারী। মহানবী (সাঃ) তাঁর সাহাবাদের বলেছেন
হযরত আলী (রাঃ) এর কিছু অমর বাণী…
১) পাপের কাজ করে লজ্জিত হলে পাপ কমে যায়, আর পুণ্য কাজ করে গর্ববোধ করলে পুণ্য বরবাদ হয়ে যায়.. ২) দুনিয়াতে সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে সংশোধন করা আরসব চেয়ে
মানুষের মেজাজ নষ্ট করে এমন আটটি বিষয়
১। নিজেকে অন্যের সাথে তুলোনা করা। এখন এমন যুগ পড়েছে যে, আপনি যেখানেই থাকুননা কেন, সেখানেই আছে ফেসবক এবং মিডিয়া। আর ফেসবুকে বা মিডিয়ায় দেখবেন আপনার পরিচিত অপরিচিত মানুষের সুখী
বৃষ্টিতে ভেজার সুন্নাহ্
আনাসবিনমালিক(রাঃ) থেকেবর্ণিত: আমরা আল্লাহর রসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলাম। এমন সময় বৃষ্টি আরম্ভ হল। আল্লাহর রসূল (সাঃ) (তার শরীরের একটি অংশ থেকে ) তার কাপড় সরিয়ে সে অংশটি বৃষ্টিতে ভেজালেন।