মহান আল্লাহ তায়ালা জিনকে সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁরই ইবাদত করার জন্য। মানুষের মাঝে যারা মুসলিম তারা আল্লাহকে রব হিসেবে মেনে নিয়েছে একজন মুসলিম হিসেবে মহান আল্লাহ তা’আলার সাথে গভীর সম্পর্ক এবং যোগাযোগ থাকাটাই স্বাভাবিক ছিল একজন মুসলিমের জন্য সবচেয়ে সম্মানের এবং বড় পাওয়া
আযানের জবাব দেয়ার ফযীলত
নবী (সা:) বলেছেন,
যে ব্যক্তি পাঁচ ওয়াক্ত আজানের জবাব দিবে, আজানের পর দরুদ ও দোআ পড়বে আল্লাহ তাকে দুনিয়ার জীবনে পরিশুদ্ধ করবেন এবং রাসূল (সা:) তাকে সুপারিশ করে জান্নাতে নিয়ে যাবেন।
কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে আত্মার প্রশান্তি
বর্তমান সময়ে আমরা এত ব্যস্ততার মাঝে হারিয়ে গেছি যে নিজেদেরকে নিয়ে একটু একাকী বসে ভাবার সময় পর্যন্ত ও নেই। শুধু তাই নয়, আমাদের পরিবারের সাথে সুন্দর ভাবে সময় অতিবাহিত করার
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
“কোনো একদিন হযরত জিবরাঈল (আঃ) নবী করীম (ﷺ)-এর কাছে বসে ছিলেন। হঠাৎ প্রচন্ড একটি শব্দ শোনা গেলো । হযরত জিবরাঈল (আঃ) নিজের মাথা উচু করে বললেন, এটা আকাশের সেই দরজা
মিসওয়াকের মাহাত্ন্য
আল তারগ্বীব ওয়াল তারহীব গ্রন্থে, মেসওয়াকের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা লিখেছেন শাইখ আল মুন্যিরি। তিনি অত্যন্ত উচ্চমানের হাদিস বিশারদ ছিলেন। তিনি মিশরে জন্মগ্রহণ করেন। আল মুন্যিরি তাঁর
সচ্চরিত্রতা সম্পর্কে কিছু জরুরী হাদিস
১। সচ্চরিত্রতার মাহাত্ম্য وَعَن عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهَا، قَالَت: سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، يَقُولُ: «إنَّ المُؤْمِنَ لَيُدْرِكُ بِحُسْنِ خُلُقِه دَرَجَةَ الصَّائِمِ القَائِمِ»
জিলহজের প্রথম বরকতময় দশ দিনে যে চারটি আমল করতে পারেন
শপথ ফজরের,শপথ দশ রাত্রির, শপথ তার, (সূরা আল ফজর: ১-২) তাফসীর কারদের মতে এখানে যে দশ রাতের কসম খাওয়া হয়েছে তা হলো জিলহজের প্রথম দশ দিন। এটি একটি বিশেষ কসম।
কুরআন এবং সুন্নাহর আলোকে শিশুদের সাথে ব্যবহারের নির্দেশনা
স্নেহ দেখানো মূসা ইবনু ইসমাইল (রহঃ) … উসামা ইবনু যায়েদ ((রাঃ)) থেকে বর্ণিত, তিনি বর্ণনা করেন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে এবং হাসান ((রাঃ)) কে এক সাথে (কোলে)
রাসুল সাঃ যে বিশেষ চার উপায়ে দান সাদাকা করতেন!!!!
আমাদের দয়ার নবী মায়ার নবী রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের জন্য উদারতার এক অনুপম দৃষ্টান্ত রেখে গিয়েছেন। তিনি তার কওম বা গোত্রের কাছে এবং তথা সমগ্র মানবজাতির কাছে
যে যিকিরে দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়
দুশ্চিন্তা দূর করার জন্য আমাদের রাসুল (সাঃ) বহু যিকির আযকার আমাদের শিখিয়ে গেছেন। এই যিকির আযকার খুবই সহজ এবং দিনের যে কোন সময় যে কোন অবস্থাতেই পড়া যায়। দুশ্চিন্তা